শিরোনাম
  • প্রতিমন্ত্রীর বিরুদ্ধে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় মাধবপুরের এক কলেজে জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে আলোচনা 'সম্পূর্ণ নিষেধ' করে আদেশ জারি  ৪১তম বিসিএস থেকে নন-ক্যাডারে সুপারিশ পেলেন ৩১৬৪ জন যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন প্রশ্নপত্র চূড়ান্তকারী কর্মকর্তা, মৌখিক পরীক্ষার বোর্ডে থাকবে না রাজনৈতিক ব্যক্তি চলতি বছর চার শ্রেণিতে চালু হচ্ছে নতুন কারিকুলাম, কতটা প্রস্তুত শিক্ষকরা? সিইসিকে দেওয়া প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ এর প্রথম ধাপের পরীক্ষার্থীদের আবেদনে যা আছে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা শুক্রবার, সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি ফোর্বসের ক্ষমতাধর নারীর তালিকায় শেখ হাসিনা,শীর্ষে ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ভন ডার লিয়েন ঢাবি আন্ডার গ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামে ভর্তির আবেদন শুরু ১৮ ডিসেম্বর অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তাদের নির্বাচনে অংশগ্রহণ নিয়ে হাইকোর্টের রায়
    • কারিগরি
    • কারিগরি শিক্ষা: আছে মাত্র ১৮ শতাংশ শিক্ষক ; বাকি ৮২ শতাংশ শিক্ষকের পদ ফাঁকা।
    কারিগরি শিক্ষার বেহাল দশা

    কারিগরি শিক্ষা: আছে মাত্র ১৮ শতাংশ শিক্ষক ; বাকি ৮২ শতাংশ শিক্ষকের পদ ফাঁকা।

    কারিগরি শিক্ষার মান বাড়াতে দরকার মানসম্মত শিক্ষক। শিক্ষানীতি-২০১০ এ বলা আছে, কারিগরিতে প্রতি ১২ জন শিক্ষার্থীর জন্য একজন শিক্ষক থাকতে হবে। কিন্তু বাস্তবতা হলো— আছে মাত্র ১৮ শতাংশ শিক্ষক। বাকি ৮২ শতাংশ শিক্ষকের পদ ফাঁকা। শিক্ষা মন্ত্রণালয় শিক্ষক নিয়োগের চেয়ে বিল্ডিং বানাতে বেশি ব্যস্ত।’

    রোববার (৫ নভেম্বর) আইডিইবি ভবনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ অভিযোগ করেন এ কে এম এ হামিদ।

     ‘আমাদের প্রশ্ন হলো— পলিটেকনিক্যাল একটি প্রতিষ্ঠান চালুর আগেই কেন বিন্ডিং বানাতে হবে? আগে শিক্ষক নিয়োগ দেন। গবেষণার জন্য ল্যাবরেটরির সামগ্রী দেন। তারপর যত খুশি বিল্ডিং বানান।’বলেন এ কে এম এ হামিদ।

    ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের সংগঠন ইনস্টিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স, বাংলাদেশের (আইডিইবি) মনে করে- প্রধানমন্ত্রী ও সরকারের সদিচ্ছা থাকলেও আমলাতান্ত্রিক জটিলতায় মুখ থুবড়ে পড়েছে ।

     আইডিইবি সভাপতি বলেন, সরকারের প্রতিশ্রুতি ছিল কারিগরি শিক্ষার ভর্তি হার ২০২০ সালের ২০ শতাংশ, ২০৩০ সালে ৩০ শতাংশ এবং ২০৪০ সালে ৫০ শতাংশে উন্নীত করবে। কিন্তু বাস্তবে ২০২০ সালের টার্গেট পূরণ হয়নি। সামনে টার্গেট কতটুকু পূরণ হবে, তা নিয়ে আমরা সন্দিহান।

    তিনি বলেন, ৮২ শতাংশ শিক্ষক পদ ফাঁকা থাকারও পরও তা পূরণ করতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদিচ্ছার যথেষ্ট ঘাটতি দেখা যাচ্ছে। শিক্ষক নিয়োগের সার্কুলার দিলেও তা আমলাতান্ত্রিক জটিলতায় দীর্ঘদিন ঘরে পড়ে আছে। সরকারের কাছে দাবি জানাবো, করোনাভাইরাস মহামারি ও তার পর বিশেষ ব্যবস্থায় যেভাবে চিকিৎসক, নার্স নিয়োগ দেওয়া হয়েছে, কারিগরিতে একই পদ্ধতিতে দ্রুত শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হোক। না হলে এ সেক্টর বিশ্ববাজার থেকে ছিটকে যাবে।

    সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মাঝে উপস্থিত ছিলেন সহ-সভাপতি এ কে এম আব্দুল মোতালেব, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. আব্দুল কুদ্দুছ, মো. সিরাজুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ মুস্তাসীর হাফিজ, অর্থ সম্পাদক মো. গিয়াস উদ্দিন, দপ্তর সম্পাদক মো. শাহজাহান কবির প্রমুখ।

    আগামী ৮ নভেম্বর আইডিইবির ৫৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও গণপ্রকৌশল দিবস উপলক্ষে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।